Back to Top
  • We are Certified Personal Trainer’s

  • Do Work That Aligns with your Heart

  • A Fresh Approach To Health & Life


টেট্রাসাইক্লিন ২৫০/৫০০ মি.গ্রা. ক্যাপসুল এর ব্যবহার | Tetracycline

উপাদানঃ-
ক্যাপসুল: প্রতিটি টেট্রাসাইক্লিন হাইড্রোক্লোরাইড ২৫০/৫০০ মি.গ্রা.।

রোগ নির্দেশনাঃ-
  • কলেরা
  • ব্রণ
  • রিকেটসিয়াজনীত সংক্রমণ যেমন, : লিস্ফোগ্রান্যুলোমা, ভিনিরিয়াম, ট্র্যাকোমা, নন-গনোক্কাল ইউরেথ্রাইটিস, ক্ল্যামাইডিয়াল, কনজাংকটিভাইটিস এবং ক্ল্যামাইডিয়া নিউমোনি জনিত, সাইনুসাইটিস, অথবা নিউমোনিয়া।
  • মাইকোপ্লাজমা নিউমোনি জনিত নিউমোনিয়া।
  • প্রোষ্টাটাইটিস, সিফিলিস, পেলভিক প্রদাহ
মাত্রা ও ব্যবহার বিধিঃ-
২৫০ মি.গ্রা. দৈনিক চারবার অথবা ৫০০ মি.গ্রা. ১২ ঘন্টা পর পর ৭ দিন।
ডায়রিয়া : কয়েকটি ২৫০ মি.গ্রা. তৎক্ষনাৎ এবং ১টি করে ৬ ঘন্টা অন্তর ৩ দিন।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :-
টেট্রাসাইক্লিন এর প্রতি অতি সংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ও শিশুদের ব্যবহার করা নিষেধ। সিষ্টেমিক লুপাস ইরাইথেমেটোসাস আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে টেট্রাসাইক্লিন পরিহার করা উচিৎ। মুত্রের মারাত্মক অপরযাপ্ত থাকলে, লিভারের রোগ থাকলে, টেট্রাসাইক্লিন ব্যবহার করা উচিৎ নয়।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:- 
দাত ও হাড়: টেট্রাসাইক্লিন হাড়ের বৃদ্ধি ব্যাহত করতে পারে। দাতের বৃদ্ধির সময় (গর্ভকালের শেষার্ধে, বাচ্চা অবস্থায় অথবা শৈশবে) ব্যবহারে, দাতের চিরস্থায়ী বর্ণ পরিবর্তন ঘটতে পারে।অতিসংবেদনশীলতা, অ্যানাফাইলেক্সিস, আর্টিকারিয়া এবং র‌্যাশ, বমি ভাব ও বমি। টেট্রাসাইক্লিন গ্রহণকারী রোগীদের সংক্রমণ পরবর্তী (সুপারইনফেকশন) মুখ ও প্রজনন অঙ্গের ক্যানডিডা সংক্রমণ হতে পারে।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদান কালে ব্যবহারঃ-
গর্ভধারণ কাল, স্তন্যদানকালীন সময়ে টেট্রাসাইক্লিন সেবন করা যাবে না।

সাবধানতা:- 
(১) প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে।
(২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা। যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা।
(৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।

মন্তব্য :-
(১) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়।
(২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করে দিতে হবে।


ক্লোক্সাসিলিন ২৫০/ ৫০০ মি.গ্রা. ক্যাপসুল এর ব্যবহার | Cloxacilline

উপাদানঃ-
ক্যাপসুল: প্রতি ক্যাপসুলে আছে ৫০০ মি.গ্রা. ক্লোক্সাসিলিন সোডিয়াম।
সিরাপ: প্রতি ৫ মি.লি সিরাপে আছে ১২৫ মি.গ্রা ক্লোক্সাসিলিন সোডিয়াম।
ড্রপস: প্রতি ১.২৫ মি.লি. এ থাকে ১২৫ মি.গ্রা. ক্লোক্সাসিলিন সোডিয়াম।
ইঞ্জেকশন: প্রতি ভায়ালে আছে ২৫০/ ৫০০ মি.গ্রা. ক্লোক্সাসিলিন সোডিয়াম পাউডার।

রোগ নির্দেশনাঃ-
ফোঁড়া, কার্বাংকল, ফারানকুলোসিস, সেলুলাইটিস।
সংক্রমিত ক্ষত, সংক্রমিত পোড়া।
ত্বকের বিভিন্ন সংক্রমণ যেমন আলসার, একজিমা ও একনি। 

প্রয়োগমাত্রা ও ব্যবহার বিধিঃ-
প্রাপ্ত বয়স্ক: সাধারণ: ৫০০ মি.গ্রা. দিনে ৪ বার।
শিশুদের সাধারণ মাত্রা: প্রাপ্ত বয়স্কদের মাত্রার অর্ধেক মাত্রা।
২ বছরের নিচে: প্রাপ্ত বয়স্কদের মাত্রার এক চতুর্থাংশ।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে নাঃ-
পেনিসিলিনের প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।
শিশু, অপুষ্ট, বয়স্করোগী অথবা লিভার রোগে আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহারঃ-
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী গর্ভাবস্থায় ক্লোক্সাসিলিন ব্যবহার করা যায়।

সাবধানতাঃ-
(১) প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে।
(২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা। যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা।
(৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।

মন্তব্যঃ-  
(১)  পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়।
(২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করে নিতে হবে।

ক্লিনডামাইসিন ৩০০ মি.গ্রা. এর ব্যবহার | Clindamycin

উপাদানঃ-
ক্যাপসুল: প্রতি ক্যাপসুল এ আছে ৩০০ মি.গ্রা. ক্লিনডামাইসিন।
ইঞ্জেকশন: প্রতি ২ মি.লি. ক্যাপসুলে ৩০০ মি.গ্রা. ক্লিনডামাইসিন ইঞ্জেকশন
সলিউশন: প্রতি ৫ মি.লি সলিউশনে আছে ৭৫ মি.গ্রাম। 

রোগ নির্দেশনাঃ-
মূলত : গ্রাম পজিটিব ব্যাকটেরিয়া সমূহকে ধ্বংস করে।
শ্বাসতন্ত্র সংক্রমণ- ব্রংকাইটিস নিউমোনিয়া, এমপায়মা, লাং এবসেস ইত্যাদি।
ত্বক ও কলায় সংক্রমণ
হাড় ও অস্থিসন্ধিতে সংক্রমণ
সেপ্টেসিমিয়া, এন্ডোকার্ডাইটিস 
দাতের ও মাড়িরসংক্রমণ 

গ্রহণ মাত্রা ও ব্যবহারবিধিঃ- 
১৫০-৩০০মি.গ্রামের ক্যাপসুল ৬ ঘন্টা অন্তর । 
অত্যাধিক সংক্রমণে ৩০০-৬০০ মি.গ্রা. ইঞ্জেকশন ৬ ঘন্টা অন্তর দেয়া যায়।
বাচ্চাদের ডোজ ২০-৪০ মি.গ্রাম/ কেজি/ প্রতিদিন ৩-৪ টি সমান ভাগে বিভাজ্য করে দেয়া যায়। 

সতর্কতা ও যে সকলক্ষেত্রে ব্যবহার নিষেধঃ-
এই ঔষুধে সংবেদনশীল রোগী
ডায়রিয়ার রোগীকে
কিডনী ও লিভার রোগে সাবধানতার সাথে ডোজ কমিয়ে দিতে হবে।
ঔষুধ খাবার পর ডাইরিয়া বা কোলাইটিস হলে ঔষধ বন্ধ করে দিতে হবে।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ-
পেট ব্যাথা
বমি
ডায়রিয়া
জন্ডিস
শরীরে র‌্যাশ উঠা, ইত্যাদি।

গর্ভবতী ও স্তন্যদায়ী মা ব্যবহার না করাই উত্তম।

সাবধানতাঃ-
(১) প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে।
(২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা। যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা।
(৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে। 

মন্তব্যঃ-
(১)  পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়।
(২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করে নিতে হবে।

সেফট্রিয়াক্সোন ইঞ্জেকশন ১ গ্রাম , ২ গ্রাম এর ব্যবহার | Ceftriaxone

উপাদানঃ-

আইএম/ আইভি ইঞ্জেকশন: প্রতি ১ গ্রাম ,২গ্রাম, ২৫০ মি.গ্রা.,৫০০ মি.গ্রা. সেফট্রিয়াক্সোন শুষ্ক পাউডার এবং ২ মি.লি ১% লিডোকেইন মাংসপেশীতে ব্যবহারের জন্য অথবা ৫ মি.লি. ডিষ্টিল ওয়াটার শিরায় ব্যবহারের জন্য।

রোগ নির্দেশনা:-
কিডনি, মুত্রনালীর সংক্রমণ ও গনোরিয়া
শ্বাসনালীর নিম্নাংশের সংক্রমণে, বিশেষত নিউমোনিয়া
চর্ম ও নরম কলার সংক্রমণে
মেনিনজাইটিস,সেপটিসেমিয়া
নাক, কান ও গলার সংক্রমণ
হাড় ও অস্থিসন্ধি সংক্রমণ
অপারেশন পূর্ব ও পরবর্তী সংক্রমণে প্রতিষেধক হিসেবে
টাইফয়েড জ্বর 
 
গ্রহণ মাত্রা ও ব্যবহার বিধি:-
সেফট্রিয়াক্সোন মাংশে বা শিরায় দেয়া যেতে পারে। (সময়কাল ৭ থেকে ১৪ দিন)।
প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য: দৈনিক ১-২ গ্রাম। অপারেশন পূর্ববর্তী ব্যবহারের ক্ষেত্রে (সার্জিকাল প্রোফাইলেক্সিস),
সার্জারির ১ – ২ ঘন্টা পূর্বে একক মাত্রায় ১ গ্রাম সেব্য। গনোরিয়া : ২৫০ মি.গ্রা মাংসে ইঞ্জেকশন এককে
মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে।
১২ বছরের নিম্ন বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে : দৈনিক একক মাত্রায় ৫০ থেকে ১০০ মি.গ্রা./ কেজি দেহ ওজনে।


সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না:-  
সেফালোস্পোরিনের প্রতি অতি সংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে এবং শিশুদের ক্ষেত্রে প্রথম ৬ মাস বয়স পরযন্ত এটি ব্যবহার করা যাবে না।
 
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ-
ডায়ারিয়া
বমি বমি ভাব
জিহ্বার প্রদাহ
মুখের কোনায় ও ঠোঁটে ঘা
র‌্যাশ চুলকানি রক্তশূন্যতা
নিউট্রোপেনিয়া
জন্ডিস
মাথাব্যথা
অস্থিরতা ইত্যাদি 
 
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার:-
গর্ভাস্থায় ব্যবহার নিষিদ্ধ।

সংরক্ষণ:-
প্রস্তুতকৃত (মিশ্রিত) দ্রবণ দিনের আলোয় স্বাভাবিক কক্ষ তাপমাত্রায় ৬ ঘন্টা অবিকৃত থাকে।

সাবধানতা:-  
(১) প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে।
(২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা। যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা।
(৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।

মন্তব্য:-  
(১)  পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়।
(২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করতে হবে।

লিভোফ্লাক্সাসিন ৫০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট এর ব্যবহার | Levofloxacin

উপাদান:-                                                                                                              VIEW IN ENGLISH

ট্যাবলেট : ‍প্রতি ট্যাবলেটে আছে ৫০০ মি.গ্রা. লিভোফ্লাক্সাসিন হেমিহাইড্রেড।
 
রোগ নির্দেশনা:- 
টাইফয়েড জ্বর
শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ
মুত্রনালীর সংক্রমণ, গনোরিয়া
ত্বকের সংক্রমণ
অষ্টিওমাইলাইটিস ইত্যাদি। 

গ্রহণ মাত্রা ও ব্যবহার বিধি:-  
৫০০/ ২৫০/ ৭৫০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট ১২-২৪ ঘন্টা অন্তর ৭-১০ দিন। খাবার পর। সিরাপ ১২৫ মি.গ্রা. / প্রতি ৫ মি.লি।

সতর্কতা ও যে সকল ক্ষেত্রে ব্যবহার যাবেনা:- 
গর্ভবতী এবং স্তন্যদায়ী মাতা, মৃগীরোগী। বাড়ন্ত বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ( যদি খুব প্রয়োজন না হয়)। অধিক পরিমাণে পানি খেতে হবে।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :-
বমি
মাথাঘোরা
পেট ব্যথা
মাথা ঝিমঝিম করা
অস্থিরতা
গা চুলকানো
দৃষ্টি বিভ্রম
মাংশ ও অস্থিসন্ধিতে ব্যথা
র‌্যাশ হওয়া ইত্যাদি।
গর্ভবতিদের দেওয়া নিষেধ

সাবধানতা:-
(১) প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে।
(২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা। যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা।
(৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।

মন্তব্য:-
(১) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়।
(২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করে নিতে হবে।

ডক্সিসাইক্লিন -১০০ মিলিগ্রাম ক্যাপসুল এর ব্যবহার | Doxicycline

                         View In English

উপাদান:-  
ক্যাপসুল: প্রতিটি ক্যাপসুলে আছে ডক্সিসাইক্লিন হাইড্রোক্লোরাইড ১০০  মিলিগ্রাম। 
 
রোগ নির্দেশঃ-

ডক্সিসাইক্লিন সংবেদনশীল অণুজীবের দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণের চিকিৎসার জন্য নির্দেশিত: 
শ্বাস নালীর সংক্রমণ:  
  • শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ : নিউমোনিয়া, ইনফ্লয়েঞ্জা, ফ্যারিংসের প্রদাহ, টনসিলের প্রদাহ, ব্রঙ্কাইটিস, সাইনাসের প্রদাহ, ওটাইটিস মিডিয়া।
  • মুত্র ও জননতন্ত্রের সংক্রমণ: পাইলোনেফ্রাইটিস, সিস্টাইটিস, ইউরেথ্রাইটিস, গনোরিয়া এপিডিডাইমিটিস, সিফিলিস, চ্যানক্রয়েড এবং গ্রানুলোমা ইনগুইনালে।
  • ব্যাসিলারী সংক্রমণ: কলেরা, ট্র্যাভেলার্স ডায়রিয়া,টিলারাইমিয়া।
  • ক্ল্যামিডিয়া: লিম্ফোগ্রানুলোমা, ভেনেরিয়াম, পিরিটাকোসিস, ট্র্যাচোমা। 
  • অন্ত্রের রোগ: হুইপলস ডিজিজ, ক্রান্তীয় স্প্রু, ব্লাইন্ড লুপ সিন্ড্রোম, অ্যামিবিক পেটে ব্যাকিলারি
  • ব্রণ: ব্রণ ওয়ালগারিস, ব্রণ কংগলবটা ইত্যাদি
  • অন্যান্য সংক্রমণ: অ্যাকটিনোমাইকোসিস, সেলুলাইটিস, ফারুংকুলোসিস, ফোড়া, বরডেটেলা পারটুসিস এবং ব্যাসিলাস অ্যানথ্রাসিস। 
গ্রহণ মাত্রা ও ব্যবহার বিধিঃ-
সাধারণ ডোজ: প্রথম দিনে ২০০ মিলিগ্রাম, তারপরে ৭-১০ দিনের জন্য প্রতিদিন ১০০ মিলিগ্রাম। 
গুরুতর সংক্রমণ (অবাধ্য মূত্রনালীর সংক্রমণ সহ): ১০ দিনের জন্য প্রতিদিন ২০০ মিলিগ্রাম। 
ব্রণ: প্রতিদিন 100 মিলিগ্রাম। 
জটিল জেনিটাল ক্ল্যামিডিয়া, নন-গোনোকোকাকাল ইউরেথ্রাইটিস: ৭-২১ দিন (শ্রোণীজনিত প্রদাহজনিত রোগে ১৪-২১ দিন) প্রতিদিন দুবার ১০০ মিলিগ্রাম।
 
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবেনা:-
টেট্রাসাইক্লিনের প্রতি অতি সংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে, তীব্র যকৃতের সমস্যায় দেয়া নিষেধ। ডক্সিসাইক্লিনের সাথে এরকালি, এন্টাসিড এবং লৌহ একসাথে খাওয়া যাবে না। অন্যান্য পেনিসিলিনের সহিত ডক্সিসাইক্লিনের ব্যবহার করা নিষেধ। 
 
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ-
বমি বমি ভাব,
বমি
র‌্যাশ
চুলকানি
এক্সফলিয়েটিভ ডার্মাটাইটিস হতে পারে। 
 
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদান কালে ব্যবহারঃ-
গর্ভকালীন এবং স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে, গর্ভধারনের তিন মাসের মধ্যে ওষুধটি ব্যবহার করা অনুচিত। ডক্সিসাইক্লিন নবজাতকের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা উচিৎ নয়।

সাবধানতাঃ-
(১) প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে।
(২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা। যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা।
(৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।
 
মন্তব্যঃ-
(১) পার্শ্ব্প্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়।
(২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করে দিতে হবে।

ফ্লক্লক্সাসিলিন ২৫০-৫০০ মি.গ্রা. এর ব্যবহার | Flucloxacillin

উপাদান:-
ক্যাপসুল : প্রতিটি ক্যাপসুলে আছে ফ্লক্লক্সাসিলিন ২৫০/৫০০ মি.গ্রা.
ড্রাই সিরাপ : প্রতি ৫ মি.লি. তে আছে ফ্লক্লক্সাসিলিন ১২৫ মি.গ্রা.

রোগ নির্দেশনা:-
    গ্রাম পজিটিভ জীবের কারণে সংক্রমণের চিকিৎসার জন্য ফ্লক্লক্সাসিলিন নির্দেশিত হয়,স্টাফিলোকোকি উৎপাদন কারী বিটা-ল্যাকটামেস দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণ সহ। সাধারণ ইঙ্গিতগুলির মধ্যে রয়েছে:
    • ত্বক এবং নরম টিস্যু সংক্রমণ: ফোঁড়া, ফোড়া, কার্বুনকলস, সংক্রামিত ত্বকের অবস্থা, জন্য উদাহরণস্বরূপ, আলসার, একজিমা, ব্রণ, ফুরুনকুলোসিস, সেলুলাইটিস, সংক্রামিত ক্ষত, সংক্রামিত পোড়া, স্কিন গ্রাফ্টস, ওটিটিস মিডিয়া এবং এক্সটার্নাল ইমপিটিগোর জন্য সুরক্ষা।
    • শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ: নিউমোনিয়া, ফুসফুসের ফোড়া, এমপাইমা, সাইনোসাইটিস, ফ্যারিঞ্জাইটিস, টনসিলাইটিস, কুইন্সি।
    • ফ্লক্লক্সাসিলিন সংবেদনশীল জীব দ্বারা সৃষ্ট অন্যান্য সংক্রমণ: অস্টিওমেলাইটিস, এন্টারাইটিস,এন্ডোকার্ডাইটিস, মূত্রনালীর সংক্রমণ, মেনিনজাইটিস, সেপটিসেমিয়া।
    • ফ্লক্লক্সাসিলিন প্রধান অস্ত্রোপচার পদ্ধতির সময় প্রোফিল্যাক্টিক এজেন্ট হিসাবে ব্যবহারের জন্যও নির্দেশিত হয়, যেখানে যথাযথ; উদাহরণস্বরূপ, কার্ডিওথোরাসিক এবং অর্থোপেডিক সার্জারি।

    গ্রহণ মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :- 
    মৌখিক:
    প্রাপ্তবয়স্ক (বয়স্ক রোগীদের সহ):
    • ২৫০-৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে চারবার। খাবারের ১ ঘন্টা আগে।
    শিশু:
    • ২-১০ বছর: প্রাপ্তবয়স্ক ডোজের ½ ।
    • ১ বছরের কম বয়সী ডোজের ¼।
    • শিশুদের দৈনিক চারবার প্রতি কেজি শরীরের ওজন 12.5 থেকে 25 মিলিগ্রামের ডোজ।
     
    সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :- 
    • পেনিসিলিনের প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।
     
    পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:- 
    • বমি বমি ভাব
    • উদরাময়
    • চামড়ার ফুসকুড়ি মাঝে মধ্যে দেখা যেতে পারে।
    • চামড়ার র‌্যাশ চাকা দেখা দিলে তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা বন্ধ করতে হবে।

    গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার:-
    •  চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী গর্ভাবস্থায় ফ্লক্লক্সাসিলিন ব্যবহার করা যায়।

    সাবধানতা :- 
    • (১) প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে।
    • (২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা। যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা।
    • (৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।

    মন্তব্য :- 
    • (১) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়।
    • (২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করে নিতে হবে।

    Brand Names

    Brand Name

    Company

    Strength 

    A-Flox

    Acme Pharmaceuticals Ltd.

    250 mg+500 mg+125 mg/5ml

    Flubex

    Beximco Pharmaceuticals Ltd.

    250 mg+500 mg+125 mg/5ml
    Inclox

    Incepta Pharmaceuticals Ltd.

    250 mg+500 mg+125 mg/5ml

    Phulopen

    Square Pharmaceuticals Ltd.

    250 mg+500 mg+125 mg/5ml
    Flux

    Opsonin Pharma Ltd.

    250 mg+500 mg+125 mg/5ml
    Fluclox

    ACI Pharmaceuticals Ltd.

    250 mg+500 mg+125 mg/5ml


    সিপ্রোফ্লক্সাসিন ২৫০/৫০০/৭৫০ মি.গ্রা. এর ব্যবহার | Ciprofloxacin

    উপাদানঃ-                                                                                                       View In English

    ট্যাবলেট : প্রতিটি ট্যাবলেটে আছে সিপ্রোফ্লোক্সাসিন হাইড্রোক্লোরাইড
    (২৫০/৫০০/৭৫০ মি.গ্রা.)
    সিরাপ: ২৫০ মি.গ্রা./৫ মি.লি পাউডার ফর সাসপেনশন।
    ইনজেকশান : ২০০ মি.গ্রা. 

    রোগ নির্দেশনা:- 

    • টাইফয়েড জ্বর ।
    • মূত্রনালীর সংক্রমণ ও গনোরিয়া ।
    • শ্বাসতন্ত্রের নিম্নভাগের সংক্রমণ ।
    • চর্ম ও নরম কলার সংক্রমণ।
    • অস্থি ও অস্থি সন্ধির সংক্রমণ।
    • পরিপাকতন্ত্রের সংক্রমণ।
    • প্রস্রাবের ইকলাই, সিগেলা ও জেজুনি ব্যাকটেরিয়ার ইনফেকশনে।
    • খাদ্য বিষক্রিয়ায়ও ব্যবহার করা যায়। 

    মাত্রা ও ব্যবহারবিধিঃ-

    প্রাপ্তবয়স্ক: 
    • শ্বাস নালীর সংক্রমণ: প্রতিদিন 500 বার থেকে 750 মিলিগ্রাম (7 থেকে 14 দিন) 
    • মূত্রনালীর সংক্রমণ: দৈনিক 250 থেকে 750 মিলিগ্রাম (3 থেকে 10 দিন) 
    • শ্রোণীজনিত প্রদাহজনিত রোগ: প্রতিদিন 500 বার থেকে 750 মিলিগ্রাম (14 দিন) 
    • সংক্রামক ডায়রিয়া (শিগেলা ডায়েন্সেরিয়া, উইব্রিও কলেরা): প্রতিদিন 500 বার মিলিগ্রাম (1 থেকে 5 দিন) 
    • টাইফয়েড জ্বর: প্রতিদিন 500 বার মিলিগ্রাম (7 দিন) 
    • ইনট্রা-পেটে সংক্রমণ: প্রতিদিন 500 বার 750 মিলিগ্রাম (5 থেকে 14 দিন) 
    • প্রোস্টাটাইটিস: প্রতিদিন 500 বার থেকে 750 মিলিগ্রাম (2 থেকে 6 সপ্তাহ)
    • ত্বক এবং নরম টিস্যু সংক্রমণ: প্রতিদিন 500 বার থেকে 750 মিলিগ্রাম (7 থেকে 14 দিন) 
    • হাড় এবং জয়েন্ট ইনফেকশন: প্রতিদিন 500 বার থেকে 750 মিলিগ্রাম (সর্বোচ্চ 3 মাস) 
    • গনোরিয়া: একক ডোজ হিসাবে 500 মিলিগ্রাম ব্যাকটিরিয়া সংক্রমণের কারণে জ্বরের সাথে
    • নিউট্রোপেনিক রোগীরা: 500 থেকে 750 মিলিগ্রাম প্রতিদিন দু'বার যথাযথ অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল দ্বারা পরিচালনা করা হয়। 
    • মেনিনজাইটিস: একক ডোজ হিসাবে 500 মিলিগ্রাম। 
    • সার্জিকাল প্রোফিল্যাক্সিস: পদ্ধতির 60 মিনিট আগে একক ডোজ হিসাবে 500 মিলিগ্রাম। 
    সাসপেনশন: 
    পেডিয়াট্রিক: 
    • 10-20 মিলিগ্রাম / কেজি (সর্বাধিক 750 মিলিগ্রাম) প্রতিদিন দুবার (10 থেকে 21 দিন)। থেরাপির সময়কাল সংক্রমণের ধরণ এবং তীব্রতার উপর নির্ভর করে। 
    বর্ধিত রিলিজ ট্যাবলেট: জটিল জটিল মূত্রনালীর সংক্রমণে (তীব্র সিস্টাইটিস), বর্ধিত রিলিজ ট্যাবলেটের প্রস্তাবিত ডোজটি তিন দিনের জন্য প্রতিদিন একবারে 1000 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট। 

    ইনফেকশন : 
    • মূত্রনালীর সংক্রমণ: হালকা থেকে মাঝারি: 200 মিলিগ্রাম 12 ঘন্টা প্রতি ঘন্টা 7-14 দিনের জন্য; গুরুতর বা জটিল: 400 মিলিগ্রাম 12 ঘন্টা প্রতি 7-14 দিনের জন্য 
    • নিম্ন শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ: হালকা থেকে মাঝারি: 400 মিলিগ্রাম 12 ঘন্টা প্রতি 7-14 দিনের জন্য; গুরুতর বা জটিল: 400 মিলিগ্রাম 8 ঘন্টা প্রতি 7-14 দিনের জন্য 
    • নসোকোমিয়াল নিউমোনিয়া: হালকা / মাঝারি / গুরুতর: 400 মিলিগ্রাম 8-15 ঘন্টা 10-10 দিনের জন্য 
    • ত্বক এবং ত্বকের গঠন: হালকা থেকে মাঝারি: 7 মিলিয়ন দিনের জন্য 400 মিলিগ্রাম 12 ঘন্টা; গুরুতর বা জটিল: 400 মিলিগ্রাম 8 ঘন্টা প্রতি 7-14 দিনের জন্য 
    • হাড় এবং জয়েন্ট ইনফেকশন: হালকা থেকে মাঝারি: 400 মিলিগ্রাম 12 ঘন্টা প্রতি 4-6 সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে; গুরুতর / জটিল: 4-6 সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে 400 মিলিগ্রাম 8 ঘন্টা প্রতি ঘন্টা ইন্ট্রা পেটে (তীব্র পেট): ​​জটিল: 400 মিলিগ্রাম 12 ঘন্টা প্রতি ঘন্টা 7-14 দিনের জন্য
    • তীব্র সাইনোসাইটিস: হালকা / মাঝারি: 10 দিনের জন্য 400 মিলিগ্রাম 12 ঘন্টা 
    • দীর্ঘস্থায়ী ব্যাকটেরিয়াল প্রোস্টাটাইটিস: হালকা / মাঝারি: 28 দিনের জন্য 400 মিলিগ্রাম 12 ঘন্টা প্রতি ঘন্টা।
    সিপ্রোফ্লোক্সাসিন দ্বারা চিকিৎসার পর প্রচুর পরিমাণ পানি অথবা তরল খাবার খাওয়া উচিৎ।

    সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :-

    যে সমস্ত রোগীর স্নায়ুতন্ত্রজনিত অসুস্থতা যেমন - এপিলেপসি, সিজার এবং খিচুঁনী হওয়ার সম্ভাবনা আছে তাদের  ক্ষেত্রে সাবধানতার সাথে দিতে হবে।
    সিপ্রোফ্লোক্সাসিন এবং অন্যান্য কুইনোলোন গ্রুপের ওষধের প্রতি অতিসংবেদনশীল হলে এ ওষুধ ব্যবহার নিষেধ।

    পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:-

    • বমি
    • পরিপাকতন্ত্রীয় অসুবিধা
    • ঘুম ঘুম ভাব
    • মাথাব্যথা
    • কৃষ্টালিইউরিয়া
    • ঝিমুনি
    • গায়ে র‌্যাশ ইত্যাদি দেখা দিতে পারে 

    গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার:-  

    গর্ভাবস্থায় ও দুগ্ধদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না 

    সাবধানতাঃ-

    • ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানার মতো হতে পারে
    • ওষুধ সেবন করা অবস্থায় ব্যায়াম বা খেলাধুলা করা উচিত নয়
    • মাংসপেশি দুর্বলতার অসুখ, যেমন- মিসথেনিয়া গ্রাভিসে ওষুধটি সেবন করা অনুচিত
    • ওষুধের প্রভাবে আকস্মি চিনির মাত্রা কমে যেতে পারে-তাই যারা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য ওষুধ সেবন করেন,
    • তাদের সিপ্রোফ্লক্সাসিন সেবনকালে নিয়মিত রক্তে চিনির মাত্রা দেখা উচিত
    • প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে।
    • ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা।
    • যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা।
    • এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না।
    • যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।
    • সিপ্রোফ্লোক্সাসিন একটি এন্টিবায়োটিক ওষুধ। ১৯৮৭ সাল থেকে এর ব্যবহার শুরু হয়।
    • ব্যাকটেরিয়াজনিত ইনফেকশনের চিকিৎসায় এই ওষুধটি বহুল ব্যবহৃত ।
    • ব্যাকটেরিয়ার ডিএনএ কে নিষ্ক্রিয় করে এটি কাজ করে।

    মন্তব্য:-

    (১) পার্শ্ব্প্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়।
    (২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করে নিতে হবে।

    Brand Names

    Brand Name

    Company

    Strength 

    Aprocin

    Aristopharma Ltd.

    250 mg+500 mg+750 mg

    Neofloxin

    Beximco Pharmaceuticals Ltd.

    250 mg+500 mg+750 mg
    Beuflox

    Incepta Pharmaceuticals Ltd.

    250 mg+500 mg+750 mg

    Ciprocin 

    Square Pharmaceuticals Ltd.

    250 mg+500 mg+750 mg, syrup
    Ciprox

    Opsonin Pharma Ltd.

    250 mg+500 mg+750 mg
    Civox

    Popular Pharmaceuticals Ltd.

    1250 mg+500 mg+750 mg

    সেফ্রাডিন ২৫০/৫০০ মি.গ্রা. এর ব্যবহার | Cephradine: Uses,Dosage

    উপাদানঃ-
    ক্যাপসুল: ক্যাপসুলে আছে সেফ্রাডিন ৫০০ / ২৫০ মি.গ্রা
    ইঞ্জেকশন: প্রতিটি ভায়ালে আছে সেফ্রাডিন ১ গ্রাম / ৫০০ মি.গ্রা
    পেডিয়াট্রিক ড্রপস: প্রতি ১.২৫ মি.লি এ আছে সেফ্রাডিন ১২৫ মি.গ্রা
    ড্রাই সিরাপ : প্রতি ৫ মি.লি এ আছে সেফ্রাডিন ১২৫ মি.গ্রা

    রোগ নির্দেশঃ-
    • শ্বাসনালীর সংক্রমণ: সাইনুসাইটিস সমুহের প্রদাহ, মধ্যকর্নের প্রদাহ, টনসিলাইটিস।
    • ব্রংকাইটিস, লোবারম এবং ব্রংকোনিউমোনিয়া।
    • মুত্রনালীর সংক্রমণ: মুত্রথলির প্রদাহ, মুত্রনালীর প্রদাহ,পাইলোনেফ্রাইটিস
    • চর্ম ও নরম কলার সংক্রমণ। 
    • ব্যাকটেরিয়া জনিত ডিসেনট্রি, অন্ত্রের প্রদাহ।
    • পেরিটোনিয়ামের প্রদাহ।
    • অস্থি এবং অস্থি সন্ধির সংক্রমণ।
    • অস্ত্রোপচার পরবর্তী সংক্রমণ প্রতিরোধে।
    গ্রহণ মাত্রা ও ব্যবহার বিধিঃ-
    প্রাপ্ত বয়স্ক: 
    মুখে সেব্য: দিনে ১-২ গ্রাম, ২ থেকে ৪ টি বিভক্ত মাত্রায়।
     ইঞ্জেকশন: দিনে ২-৪ গ্র্রাম, প্রতিদিন ৩-৪ টি বিভক্ত মাত্রায় পেশীতে অথবা শিরা পথে।
     শিশুদের ক্ষেত্রে: 
    মুখে সেব্য: দৈনিক ২৫-৫০ মি.গ্রাম/ কেজি দেহ ওজন, যা ২ থেকে ৪ টি বিভক্ত মাত্রায় দিতে হবে।
    ইঞ্জেকশন: সাধারণ মাত্রা হচ্ছে দৈনিক ৫০-১০০ মি.গ্রা/ কেজি দেহ ওজন, যা ৪ টি বিভক্ত মাত্রায় দিতে হবে।
    তীব্র সংক্রমণের ক্ষেত্রে ২০০-৩০০ মি.গ্রা/কেজি দেহ ওজন দিনে দেয়া যেতে পারে। সংক্রমণ মুক্ত হবার পর ৪৮-৭২ ঘন্টা পর্যন্ত চিকিৎসা চালাতে হবে।

    সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে নাঃ- 
    পেনিসিলিন গ্রূপের প্রতি সংবেদনশীল রোগীদের ব্যবহার নিষেধ।

    পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ-
    বমি বমি ভাব
    বমি
    ডায়রিয়া
    এবং অস্বস্তিবোধ
    এলার্জিজনিত প্রতিক্রিয়ার ক্যানডিডা দ্বারা পুনঃসংক্রমণ হতে পারে।

    গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহারঃ-
    গর্ভাবস্থায় ব্যবহার করা যায়। স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে সাবধানতার সাথে ব্যবহার করা উচিৎ।

    সংরক্ষণঃ- 
    সিরাপ সাধারণ তাপমাত্রায় রাখলে ৭ দিনের মধ্যে অথবা রেফ্রিজারেটরে রাখলে ১৪ দিনের মধ্যে ব্যবহার করতে হবে।
    প্রতিবার সেবনের পূর্বে ভালভাবে ঝাঁকিয়ে নিন।
    সংমিশ্রিত ইঞ্জেকশন দ্রবণ সাধারণ তাপমাত্রায় রাখতে প্রস্তুতের ২ ঘন্টার মধ্যেই বা ৫ ডিগ্রি সে. তাপমাত্রায় রাখলে ১২ ঘন্টার মধ্যে ব্যবহার করতে হবে।

    সাবধানতাঃ-
    (১) প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে। (২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা। যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা।
    (৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।

    মন্তব্যঃ- 
    (১) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়।
    (২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করে নিতে হবে।

     চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করুন

    সেফুরক্সিম- ২৫০ মি.গ্রা. ৫০০ মি.গ্রা. এর ব্যবহার | Cefuroxime

    জেনেরিক নাম:-                                                                              View In English
    সেফুরক্সিম অ্যাক্সিটিল
    থেরাপিউটিক ক্লাস:- অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল  

    রোগ নির্দেশঃ-
    • উচ্চ শ্বাসকষ্টের সংক্রমণ: উদাহরণস্বরূপ, কান, নাক এবং গলার সংক্রমণ যেমন ওটিটিস মিডিয়া, 
    • সাইনোসাইটিস, টনসিলাইটিস এবং ফ্যারেঞ্জাইটিস।
    • নিম্ন শ্বসনতন্ত্রের সংক্রমণ: উদাহরণস্বরূপ, তীব্র ব্রঙ্কাইটিস,দীর্ঘস্থায়ী ব্রঙ্কাইটিস এবং নিউমোনিয়ার তীব্র প্রবণতা ।
    • ত্বক এবং নরম টিস্যু সংক্রমণ: যেমন ফারুনকুলোসিস, পায়োডার্মা এবং ইমপিটিগো।
    • জেনিটো-মূত্রনালীর সংক্রমণ: যেমন পাইলোনেফ্রাইটিস, মূত্রনালীর প্রদাহ এবং সিস্টাইটিস।
    • গনোরিয়া: তীব্রভাবে জটিল গোনোকোকাল ইউরেথ্রাইটিস এবং সার্ভিসাইটিস।
    • প্রারম্ভিক লাইম ডিজিজ এবং পরবর্তী পর্যায়ে লাইম রোগের প্রতিরোধ।
    উপাদানঃ-
    সেফুরক্সাইম ১২৫: প্রতিটি ফিল্মের প্রলেপযুক্ত ট্যাবলেটটিতে সেফুরক্সিম অ্যাক্সিটিল ইউএসপি সমান সেফুরোক্সিম ১২৫ মিলিগ্রাম থাকে।
    সেফুরক্সাইম ২৫০: প্রতিটি ফিল্মের প্রলেপযুক্ত ট্যাবলেটটিতে সেফুরক্সিম ২৫০ মিলিগ্রামের সমতুল্য সেফুরক্সিম অ্যাক্সিটিল ইউএসপি রয়েছে।
    সেফুরক্সাইম ৫০০: প্রতিটি ফিল্মের প্রলেপযুক্ত ট্যাবলেটটিতে সেফুরোক্সিম অ্যাক্সিটিল ইউএসপি সমান সেফুরোক্সিম ৫০০ মিলিগ্রাম থাকে।
    সাসপেনশনের জন্য সেফুরক্সাইম শুকনো গুঁড়ো: দিকনির্দেশ অনুসারে পুনর্গঠনের পরে, প্রতিটি ৫ মিলি সাসপেনশনে সেফুরক্সিম  অ্যাক্সিটিল ইউএসপি সমান সেফুরোক্সিম ১২৫ মিলিগ্রাম থাকে।
    সাসপেনশনের জন্য সেফুরক্সাইম ডিএস শুকনো পাউডার: দিকনির্দেশ অনুসারে পুনর্গঠনের পরে, প্রতিটি ৫ মিলি সাসপেনশনে সেফুরোক্সিম অ্যাক্সিটিল ইউএসপি সমান সেফুরক্সিম ২৫০ মিলিগ্রাম থাকে।
    সেফুরক্সাইম ২৫০ আইএম / চতুর্থ ইনজেকশন: প্রতিটি শিশিগুলিতে সেফুরক্সিম  সোডিয়াম ইউএসপি জীবাণুমুক্ত গুঁড়ো সেফুরক্সিম ২৫০ মিলিগ্রামের সমতুল্য থাকে।
    সেফুরক্সাইম ৭৫০ আইএম / চতুর্থ ইনজেকশন: প্রতিটি শিশির মধ্যে সেফুরক্সিম সোডিয়াম ইউএসপি জীবাণুমুক্ত গুঁড়ো সেফুরক্সিম ৭৫০মিলিগ্রামের সমতুল্য থাকে।
    সেফুরক্সাইম ০.৫ আইভি ইনজেকশন: প্রতিটি শিশিতে সেফুরক্সিম  সোডিয়াম ইউএসপি জীবাণুমুক্ত গুঁড়ো সেফুরোক্সিম ০.৫ গ্রাম সমপরিমাণ থাকে।

    গ্রহণমাত্রা ও ব্যবহার ‍বিধিঃ- 
    মৌখিক:
    ইনফেকশনস ডোজ ডুরেশন
    ট্যাবলেট

    কৈশোর ও প্রাপ্তবয়স্কদের (১৩ বছর বা তার বেশি)
    • ফ্যারিঞ্জাইটিস বা টনসিলাইটিস 250 মিলিগ্রাম প্রতিদিন 5-10 দিন দু'বার
    • তীব্র ব্যাকটিরিয়া ম্যাক্সিলারি সাইনোসাইটিস 250 মিলিগ্রাম প্রতিদিন 10 বার
    • তীব্র ব্যাকটিরিয়া তীব্রতা বৃদ্ধি ব্রঙ্কাইটিস 250-500 মিলিগ্রাম প্রতিদিন 10 দিনের
    • মধ্যে তীব্র ব্রঙ্কাইটিস 250-500 মিলিগ্রামের দ্বিতীয় বারের ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ প্রতিদিন 5-10 দিন নিয়মিত
    • ত্বক এবং ত্বক-কাঠামোর সংক্রমণ 250-500 মিলিগ্রাম প্রতিদিন 10 দিন
    • নিয়মিত মূত্রনালীতে ইনফেকশন 125-250 মিলিগ্রাম প্রতিদিন দুবার 7-10 দিন
    • অমীমাংসিত গনোরিয়া 1000 মিলিগ্রাম একক ডোজ 
    • লাইম ডিজিজ 500 মিলিগ্রাম প্রতিদিন 20 দিনের মধ্যে দুবার
    শিশু রোগী (12 বছর পর্যন্ত) 
    • ফ্যারিঞ্জাইটিস বা টনসিলাইটিস 125 মিলিগ্রাম প্রতিদিন 5-10 দিন দু'বার 
    • তীব্র ওটিটিস মিডিয়া 250 মিলিগ্রাম প্রতিদিন দু'বার 10 দিনের
    • তীব্র ব্যাকটিরিয়া ম্যাক্সিলারি সাইনোসাইটিস 250 মিলিগ্রাম প্রতিদিন 10 দিনের
    সাসপেনশন
    • পেডিয়াট্রিক রোগীরা (3 মাস থেকে 12 বছর)
    • ফ্যারঞ্জাইটিস বা টনসিলাইটিস 20 মিলিগ্রাম / কেজি / দিনকে দুটি বিভক্ত মাত্রায় 5-10 দিন তীব্র ওটিটিস মিডিয়া 30 মিলিগ্রাম / কেজি / দিন দুই ভাগে ডোজ 10 দিন
    • তীব্র ব্যাকটিরিয়া ম্যাক্সিলারি সাইনোসাইটিস 30 মিলিগ্রাম / কেজি / দিন দুটি বিভক্ত মাত্রায় 10 দিনের
    ইনজেকশন:
    • প্রাপ্তবয়স্কদের: আইএম বা চতুর্থ ইনজেকশন দ্বারা প্রতিদিন তিনবার 750 মিলিগ্রাম। মারাত্মক সংক্রমণের ক্ষেত্রে, চতুর্থ ইনজেকশন দ্বারা ডোজ দৈনিক 1.5 গ্রাম পর্যন্ত তিনবার বাড়ানো যেতে পারে। ফ্রিকোয়েন্সি দৈনিক চার বার বাড়ানো যেতে পারে, প্রয়োজনে, মোট দৈনিক ডোজ 3 থেকে 6 গ্রাম দিতে 
    • শিশুরা (3 মাসের বেশি বয়সের): 30 - 100 মিলিগ্রাম / কেজি / দিন 3 বা 4 সমানভাবে বিভক্ত মাত্রায় দেওয়া হয়। বেশিরভাগ সংক্রমণের জন্য 60 মিলিগ্রাম / কেজি / দিনের একটি ডোজ উপযুক্ত।
    • নবজাতক: 30 - 100 মিলিগ্রাম / কেজি / দিন 2 বা 3 সমানভাবে বিভক্ত মাত্রায় দেওয়া হয়।
    • সার্জিকাল প্রফিল্যাক্সিস: অ্যানাস্থেসিয়া আবেগের সময় IV ইনজেকশন দ্বারা 1.5 গ্রাম; উচ্চ ঝুঁকি পদ্ধতির জন্য প্রতি 8 ঘন্টা IV / IM ইনজেকশন দ্বারা 750 মিলিগ্রামের আরও 3 টি ডোজ দেওয়া যেতে পারে।
    প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান থেরাপি
    • নিউমোনিয়া: 1.5 গ্রাম চতুর্থ ইনজেকশন প্রতিদিন 2-3 বারের জন্য দু'বার করে, তারপরে 500 মিলিগ্রাম প্রতিদিন 2 বার (ওরাল) 7-10 দিনের জন্য ব্যবহার করা হয়।
    • দীর্ঘস্থায়ী ব্রঙ্কাইটিসের তীব্র ক্ষয়ক্ষতি: 2-3 দিনের জন্য প্রতিদিন 250 বার (আইএম বা চতুর্থ ইনজেকশন) 750 মিলিগ্রাম, তারপরে 5-10 দিনের জন্য প্রতিদিন 500 বার মিলিগ্রাম (ওরাল) হয়। (প্যারেন্টেরাল এবং ওরাল থেরাপি উভয়ের সময়কাল সংক্রমণের তীব্রতা এবং রোগীর ক্লিনিকাল স্থিতির দ্বারা নির্ধারিত হয়।) 
    গনোরিয়ায় অন্যান্য সুপারিশগুলি:
    • প্রাপ্তবয়স্ক: 1.5 ডোজ হিসাবে একক ডোজ (2 x 750mg ইনজেকশন হিসাবে বিভিন্ন সাইটের সাথে অন্তঃসত্ত্বিকভাবে, যেমন প্রতিটি নিতম্ব)।
    • মেনিনজাইটিসে: প্রাপ্ত বয়স্কদের: 3gm IV ইনজেকশন প্রতিদিন তিনবার। শিশুরা (3 মাসেরও বেশি বয়সের): 3 বা 4 বিভক্ত মাত্রায় IV ইনজেকশন দ্বারা 200-240 মিলিগ্রাম / কেজি / দিন 3 দিনের পরে বা ক্লিনিকাল উন্নতিতে 100 মিলিগ্রাম / কেজি / দিনে হ্রাস পায়। 
    নবজাতক: 
    চতুর্থ ইনজেকশন দ্বারা 100 মিলিগ্রাম / কেজি / দিন 50 মিলিগ্রাম / কেজি / দিন কমে যায়।
    • হাড় এবং জয়েন্ট ইনফেকশনগুলিতে: প্রাপ্তবয়স্কদের: প্রতিদিন 1.5 বার চতুর্থ ইনজেকশন times শিশুরা (3 মাসের বেশি বয়সের): প্রতি 8 ঘন্টা সমানভাবে বিভক্ত ডোজগুলিতে 150 মিলিগ্রাম / কেজি / দিন (সর্বাধিক প্রাপ্ত বয়স্ক ডোজকে ছাড়িয়ে না)
    • প্রতিবন্ধী রেনাল ফাংশনে: রেনাল ফাংশন প্রতিবন্ধী যখন একটি হ্রাস ডোজ নিযুক্ত করা আবশ্যক। প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ডোজ নিচের টেবিল অনুযায়ী রেনাল বৈকল্য এবং কার্যকারক প্রাণীর 
    সংবেদনশীলতার ডিগ্রি দ্বারা নির্ধারণ করা উচিত -
    ক্রিয়েটিনাইন ক্লিয়ারেন্স (মিলি / মিনিট) ডোজ ফ্রিকোয়েন্সি
    > 20 750 মিলিগ্রাম - 1.5 গ্রাম কিউ এহ
    10-20 750 মিলিগ্রাম কিউ
    12 এ <10 750 মিলিগ্রাম কিউ 24 এইচ *
    যেহেতু সেফুরোক্সিম ডায়ালাইজেবল, তাই ডায়ালাইসিসের শেষে হেমোডায়ালাইসিসের রোগীদের আরও একটি ডোজ দেওয়া উচিত।
    রেনাল অপ্রতুলতা সহ পেডিয়াট্রিক রোগীদের ক্ষেত্রে, ডোজের ফ্রিকোয়েন্সিটি বয়স্কদের জন্য সুপারিশের সাথে সামঞ্জস্য করা উচিত।
    খাওয়ার পরেই ওষুধ সেবন করা ভাল।

    সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা ‍যাবে নাঃ- 
    সেফালোস্পোরিনের প্রতি অতি সংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে এবং শিশুদের ক্ষেত্রে প্রথম ৬ মাস বয়স পর্যন্ত এটি ব্যবহার করা যাবে না।

    পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ-
    ডায়রিয়া
    বমি বমি ভাব
    জিহ্বার প্রদাহ
    মুখের কোনায় ও ঠোটে ঘা
    র‌্যাশ -চুলকানি
    রক্তশূন্যতা
    নিউট্রোপেনিয়া
    জন্ডিস
    মাথাব্যথা
    অস্থিরতা ইত্যাদি

    গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহারঃ-
    গর্ভাকালীন অবস্থায় এবং স্তন্যদান কালে সেফিউরক্সিম করা যেতে পারে।
    ( ১ম মাস বাদে)।

    সংরক্ষণঃ- 
    ক্যাপসুল: স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখুন এবং সূযালোক থেকে দুরে রাখুন।
    সাসপেনশন: তৈরির পর ১৪ দিন পরযন্ত রেখে ব্যবহার করা যাবে।

    সাবধানতাঃ- 
    (১) প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে।
    (২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা। যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা।
    (৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।

    মন্তব্যঃ- 
    (১) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়।
    (২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করতে হবে।

    সেফিক্সিম ২০০মি.গ্রা. ৪০০মি.গ্রা. এর ব্যবহার | Cefixime

    জেনেরিক নাম:-                                                                                 View In English
    সেফিক্সিম ট্রাইহাইড্রেট
    থেরাপিউটিক ক্লাস:- অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল / সিফালোস্পোরিনস        

    রোগনির্দেশঃ-
    • ব্যাকটেরিয়া মেনিনজাইটিস (Bacterial Meningitis) সেফিক্সিম (Cefixime) মেনিনজাইটিস চিকিৎসার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়, যা স্ট্রেপ্টোকোকাস নিউমোনিয়া এবং নিসেয়ারিয়া মেনিনিটিডিডিসের কারণে মস্তিষ্ক এবং মেরুদণ্ডের চারপাশে সুরক্ষিত ঝিল্লির প্রদাহ হয়।
    • ব্যাকটেরিয়া সেপ্টিসেমিয়া (Bacterial Septicemia) সেফিক্সিম (Cefixime) সেপটিসিমিয়া চিকিৎসার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় যা স্টাফিলোকোকসি এবং স্ট্রেপ্টোকোকাস পিজোজেন দ্বারা সৃষ্ট রক্তের সংক্রমণ।
    • গনোকক্কাল সংক্রমণ (Gonococcal Infection) সেফিক্সিম (Cefixime) গনোকোকাল সংক্রমণের চিকিৎসার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় যা নিশিয়ারিয়া গনোরিয়ায় যৌনসম্পর্কিত ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ।
    • মূত্রনালীর সংক্রমণ (Urinary Tract Infection)সেফিক্সিম (Cefixime) ই সিলি, সুডোমোনাস এরেগিনোসা, এন্টারোকোকি এবং ক্লেসিয়েলা নিউমোনিয়া দ্বারা সৃষ্ট মূত্রনালীর সংক্রমণের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
    • নিউমোনিয়া (Pneumonia)সেফিক্সিম (Cefixime) সম্প্রদায়ের অর্জিত নিউমোনিয়া চিকিৎসাতে ব্যবহৃত হয় যা স্ট্রিপ্টোকোকাস নিউমোনিয়া এবং হেমোফিলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা দ্বারা সৃষ্ট ফুসফুস সংক্রমণের সাধারণ প্রকার।
    • হাড় এবং গাঁটে সংক্রমণ (Bone And Joint Infections) সেফিক্সিম (Cefixime) চিকিত্সা এবং যৌগ সংক্রমণের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। সেপ্টিক আর্থথ্রিটিস এবং অস্টিওমিএলাইটিস স্টাফিলোকোকি এবং স্ট্রেপ্টোকোকি প্রজাতির কারণে হয়।
    • চামড়া এবং গঠন সংক্রমণ (Skin And Structure Infection) সেফিক্সিম (Cefixime) স্কিন এবং গঠন সংক্রমণের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় যেমন সেলুলাইটিস , ক্ষত সংক্রমণ এবং কটিনিয়াস ফোলা স্ট্রেপ্টোকোকাস পিয়োজেনেস এবং স্টাফিলোকোকাস আউরেস দ্বারা সৃষ্ট।
    উপাদানঃ-
    সেফিক্সিম 200 ক্যাপসুল: প্রতিটি ক্যাপসুলে সেফিক্সিম 200 মিলিগ্রাম সমপরিমাণ সেফিক্সিম ট্রাইহাইড্রেট ইউএসপি থাকে।
    সেফিক্সিম 400 ক্যাপসুল: প্রতিটি ক্যাপসুলে সেফিক্সিম 400 মিলিগ্রাম সমপরিমাণ সেফিক্সিম ট্রাইহাইড্রেট ইউএসপি থাকে।
    সিম্পেনশনের জন্য সেফিক্সিম পাউডার: দিকনির্দেশ অনুসারে পুনর্গঠনের পরে, প্রতিটি 5 মিলি সাসপেনশনটিতে সেফিক্সিম ট্রাইহাইড্রেট ইউএসপি সমেত সেফিক্সিম 100 মিলিগ্রাম থাকে।
    সিম্পেনশনের জন্য সেফিক্সিম  ডিএস পাউডার: দিকনির্দেশ অনুসারে পুনর্গঠনের পরে, প্রতিটি 5 মিলি সাসপেনশনটিতে সেফিক্সিম ট্রাইহাইড্রেট ইউএসপি সমেত সেফিক্সিম 200 মিলিগ্রাম থাকে।

    গ্রহণমাত্রা ও ব্যবহারবিধিঃ- 
    ক্যাপসুলঃ- প্রাপ্তবয়স্কমাত্রা : ১ বা ২ টি ক্যাপসুল একক বা দুটি বিভক্ত মাত্রায় ৭-১৪ দিন পর্যন্ত রোগের তীব্রতা অনুযায়ী সেব্য।
    সাসপেনশন:-শিশুদেরমাত্রা: দৈনিক ৮ মি.গ্রা./ কেজির হিসেবেএকক বা দুটি বিভক্ত মাত্রায় ৭-১৪ দিন পর্যন্ত রোগের তীব্রতা অনুযায়ী সেব্য।
    ৬ মাস হতে ১ বছর : ৭৫ মি.গ্রা. - ৩/৪ চামচ।
    ১-৪ বছর : ১০০ মি.গ্রা - ১ চামচ।
    ৪-১০ বছর : ২০০ মি.গ্রা – ২ চামচ।
    ১১-১২ বছর : ৩০০ মি.গ্রা.- ৩ চামচ।

    সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবেনাঃ-
    সেফালোস্পোরিনের প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবেনা। 

    পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াঃ-
    • ডায়রিয়া
    • বমিবমিভাব
    • পেটেব্যাথা
    • অজীর্ণতা
    • মাথাব্যাথা
    • ঝিঁমুনী
    গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার:-
    • গর্ভাবস্থা: গর্ভাবস্থা বিভাগ বি। গর্ভবতী মহিলাদের পর্যাপ্ত এবং সু-নিয়ন্ত্রিত কোনও গবেষণা নেই। যেহেতু প্রাণীজ প্রজনন অধ্যয়ন সর্বদা মানুষের প্রতিক্রিয়ার পূর্বাভাস দেয় না, স্পষ্টভাবে প্রয়োজন হলে এই ড্রাগটি গর্ভাবস্থায় ব্যবহার করা উচিত।
    • স্তন্যদান: সেফিক্সিম মানুষের দুধে নিষ্কাশিত কিনা তা জানা যায়নি। এই ওষুধের সাথে চিকিত্সার সময় অস্থায়ীভাবে নার্সিং বন্ধ করার বিষয়ে বিবেচনা করা উচিত।
    • প্রবীণদের মধ্যে ব্যবহার করুন:কোনও বিশেষ সতর্কতা প্রয়োজন। বয়স্কদের জন্য কোনও ডোজ সমন্বয় প্রয়োজন হয় না।
    সাবধানতাঃ- 
    (১) প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে।
    (২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা। যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা।
    (৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।
    (৪)সাসপেনশন: তৈরির পর ১৪ দিন পর্যন্ত রেখে ব্যবহার করা যাবে। 

    ওষুধের মিথস্ক্রিয়া :-
    কার্বামাজেপাইন: উঁচু কার্বামাজেপাইন স্তরগুলি পোস্টমার্কেটের অভিজ্ঞতায় যখন সেফিক্সিম সহসা সঙ্গে পরিচালিত হয় তখন রিপোর্ট করা হয়। কার্বামাজেপাইন প্লাজমা ঘনত্বের পরিবর্তনগুলি সনাক্ত করতে ড্রাগ মনিটরিং সহায়তা হতে পারে।
    ওয়ারফারিন এবং অ্যান্টিকোয়াকুল্যান্টস: ক্লিনিকাল রক্তপাতের সাথে বা ছাড়াই প্রথ্রোমবিনের সময় বাড়ানো হয়েছে, যখন সিফিক্সিম সহসা সঙ্গে পরিচালিত হয়।

    ওভার ডোজ:-
    গ্যাস্ট্রিক ল্যাভেজ নির্দেশিত হতে পারে, অন্যথায়, কোন নির্দিষ্ট প্রতিষেধক উপস্থিত নেই। হিমোডায়ালাইসিস বা পেরিটোনিয়াল ডায়ালাইসিস দ্বারা প্রচলন থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে সেফিক্সিম সরানো হয় না। অল্প সংখ্যক স্বাস্থ্যকর প্রাপ্ত বয়স্ক স্বেচ্ছাসেবীদের মধ্যে সেফিক্সিমের ২ গ্রাম পর্যন্ত একক ডোজ গ্রহণের প্রতিক্রিয়াগুলি প্রস্তাবিত ডোজগুলিতে চিকিত্সা করা রোগীদের প্রোফাইলের চেয়ে আলাদা নয়।

    সংরক্ষণঃ-
    সংরক্ষণ ক্যাপসুল: স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখুন এবং সূর্যালোক থেকে দুরে রাখুন। 

    মন্তব্য:- 
    (১) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়।
    (২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করতে হবে। 

    Brand

    Mg/Ml

    Tablet/Capsule/Suspension

    Pharma

    Afix

    200mg,400mg,

    Capsule

    Aristopharma Pharma

    (100mg/5ml)50ml bot

    Suspension

    Ceftid

    200mg,400mg,

    Capsule

    Opsonin Pharma

    (100mg/5ml)50ml bot

    Suspension

    Fix-A

    200mg,400mg,

    Capsule

    Acme Pharma

    (100mg/5ml)50ml bot

    Suspension

    Cef-3

    200mg,400mg,

    Capsule

    Square Pharma

    (100mg/5ml)50ml bot

    Suspension

    Odacef

    200mg,400mg,

    Capsule

    UniHealth Pharma

    (100mg/5ml)50ml bot

    Suspension

    Triocim

    200mg,400mg,

    Capsule

    Beximco Pharma

    (100mg/5ml)50ml bot

    Suspension

    Roxim

    200mg,400mg,

    Capsule

    SK+F

    (100mg/5ml)50ml bot

    Suspension